ব্রেকিং নিউজঃ

ব্যাংকের অর্থ ধার নেওয়ার খরচ বাড়ছে

ব্যাংকের স্বল্প মেয়াদি অর্থ ধার নেওয়ার খরচ বেড়ে যাচ্ছে। সুদের হার বাড়ায় এ খাতে খরচও বাড়ছে। আগে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ২ থেকে ৪ শতাংশ সুদ ধার পেলেও এখন নিতে হচ্ছে ৬ থেকে সোয়া ৯ শতাংশ সুদে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এ হার ১০ শতাংশও হচ্ছে।

স্বল্প মেয়াদি ধারের সুদ হার বাড়ায় ব্যাংকের তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয়ও বেড়ে যাচ্ছে।

এর প্রভাবে বাড়াতে হচ্ছে ঋণের সুদের হার। বর্তমানে বেশির ভাগ ঋণের সুদ হার ডাবল ডিজিটের ওপরে বা ১০ শতাংশের বেশি।

সূত্র জানায়, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ট্রেজারি বিল পুনঃক্রয় চুক্তির (রেপো) মাধ্যমে অর্থাৎ আগের কেনা ট্রেজারি বিল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে পুনরায় বিক্রি করে ১ বা ৭ দিনের জন্য টাকা ধার নিতে পারে।

এ ছাড়া এক ব্যাংক অন্য ব্যাংক থেকে এক দিনের জন্য কলমানি মার্কেট থেকেও ধার নিতে পারে। এ ছাড়া স্বল্প মেয়াদি বিভিন্ন উপকরণের আওতায় এক ব্যাংক অন্য ব্যাংক থেকেও নিতে পারে ধার। এসব খাতে সুদের হার বেড়েছে।

এক বছর আগেও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো কলমানি মার্কেট থেকে ২ শতাংশের কম সুদে ধার নিতে পারত। ছয় মাস আগে তা বেড়ে আড়াই থেকে তিন শতাংশ হয়েছে।

এখন তা আরও বেড়ে সর্বনিম্ন সোয়া ৭ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ সাড়ে ৮ শতাংশে ওঠানামা করছে। কলমানি মার্কেট থেকে স্বল্প মেয়াদি চাহিদা মেটাতে ব্যাংকগুলো প্রতিদিন গড়ে সাড়ে তিন হাজার থেকে ৫ হাজার কোটি টাকা ধার করছে।

গত রোববার এক দিনের জন্য ধার করেছে ৪ হাজার ৯০০ কোটি টাকা। এ ছাড়া স্বল্প মেয়াদি ধারের বিভিন্ন উপকরণের মাধ্যমে ধার করেছে ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। এতে সুদের হার ছিল ৭ থেকে ১০ শতাংশ।

রেপোর সুদের হার আগে ছিল সাড়ে ৩ থেকে সাড়ে ৪ শতাংশ। এখন তা বেড়ে সোয়া ৭ শতাংশ হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার নেওয়ার চাহিদা বেশি থাকলে এ হার আরও বাড়ে।

ফলে এ হার সর্বনিম্ন সোয়া ৭ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ সোয়া ৯ শতাংশ উঠেছে। ওই সুদে গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ধার নিয়েছে ১৫ হাজার কোটি টাকা।

এ ছাড়া এক ব্যাংক অন্য ব্যাংক থেকে স্বল্প মেয়াদি ও দীর্ঘ মেয়াদি যেসব ধার নিচ্ছে সেগুলোর সুদের হারও বেড়েছে। আগে ৫ থেকে ৮ শতাংশ সুদে স্বল্প ও মধ্য মেয়াদি ধার পাওয়া যেত। এখন তা বেড়ে ৭ থেকে ১০ শতাংশে উঠেছে। কোনো

ফেসবুকে লাইক দিন

Latest Tweets

তারিখ অনুযায়ী খবর

October 2024
F S S M T W T
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031