অবশেষে সাবরিনার জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ
দুইদিনের রিমা’ন্ড শেষে জেকেজি গ্রুপের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ জালিয়াতিতে জড়িত ছিলেন বলে অনেকটা নিশ্চিত হয়েছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে রাজধানীর তেজগাও জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার হারুন আর রশিদ বলেন, জেকেজি গ্রুপের দুর্নী’তির দায় কিছুতেই এড়াতে পারেন না ডা. সাবরিনা।
টেস্ট না করে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে রোববার জেকেজি গ্রুপের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফকে জিজ্ঞাবাবাদের জন্য ডাকে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তাকে গ্রে’প্তার করে পুলিশ। এরপর সোমবার সকালে আদা’লতে হাজির করা হয় সাবরিনাকে। আদা’লত পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে ডিবি’র কাছে হস্তান্তর করে আসামিকে। এরপরই শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদ।
তেজগাঁও জোন পুলিশের দুই দিনের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে উপ-পুলিশ কমিশনার হারুন আর রশিদ বলছেন, সাবরিনা অ’স্বীকার করলেও বিভিন্ন নথি অনুযায়ী তিনি জেকেজি গ্রুপের চেয়ারম্যান ছিলেন বলেই প্রমাণ মিলছে। টেস্ট না করে রোগীকে রিপোর্ট দেয়ার ঘটনায় ডাক্তার সাবরিনার মদদ ছিলো তারও প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে।
এদিকে অবৈ’ধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ডা. সাবরিনা আরিফের বিরু’দ্ধে অনুসন্ধান শুরু করতে যাচ্ছে দুদক।