আগামী বিশ্ব শাসনের নেতৃত্বের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তুরস্কের সেনাবাহিনী
আজারবাইজানে তুরস্কের সেনা মোতায়েন করার জন্যে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান আজকে তুর্কী পার্লামেন্টে অনুরোধ পাঠিয়েছেন।
তুরস্কের পার্লামেন্টে ভোট হবে। ভোটে পাশ করলেই, তুরস্কের সেনাবাহিনী আজারবাইজানে সেনা পাঠানোর বৈধতা পাবে।
তুরস্কের সেনাবাহিনী রাশিয়ান সেনাদের সাথে কারাবাখ শান্তি চুক্তি মনিটরিং করবে।
একটা ইন্টারেস্টিং বিষয় আপনি লক্ষ্য করবেন, সেনা পাঠানোর জন্যে সংসদে ভোট হবে, এতে বিরোধী দলের এমপি-গুলোও এর পক্ষে ভোট দিবে।
তুর্কীরা দেশের স্বার্থে এক চুলও ছাড় দেয় না। দেশপ্রেম এদের মধ্যে ব্যাপক মাত্রায় আছে।আমরা তো শালা, নিজে একটু ক্ষমতায় থাকার জন্যে দেশের পশ্চাৎদেশ মেরে ১২ টা বাজিয়ে দেই।
কারাবাখ শান্তি চুক্তির পরে আজারবাইজানে রাশিয়ান শান্তিরক্ষীর পাশাপাশি তুরস্কের সেনা থাকবে কিনা এটা নিয়ে একটা ধোঁয়াশা ছিল।
এখন মোটামুটি ধোঁয়াশা কেটে গেল।জয়েন্ট মনিটিরিং সেন্টারে রাশিয়া ও তুরস্ক যৌথভাবে থাকবে। এই মনিটরিং সেন্টার হতে পারে কুবাদলি ও লাচিন জেলার মাঝামাঝি।
এছাড়া আজারবাইজানের পক্ষ থেকে শুশা শহরে আলাদাভাবে তুরস্কের সেনা মোতায়েনের পক্ষে। কারণ আর্মেনিয়া যদি শান্তি চুক্তি না মানে, তখন যেন ইমিডিয়েট একশনে যেতে পারে।
এছাড়া আজারবাইজান সেনাবাহিনী শুশা শহরে গত ৩-৪ দিনে ব্যাপক রিইনফোর্সমেন্ট এনে জড়ো করেছে।
শান্তি চুক্তি মনিটরিং এর যে জয়েন্ট সেন্ট্রার হবে, তা থেকে সেনা টহলের পাশাপাশি সীমান্ত এরিয়াতে সার্বক্ষনিক ড্রোনের টহল থাকবে।
এই ড্রোনগুলো আজারবাইজানের ড্রোন হবে।কাল বাজার জেলা থেকে আর্মেনিয়দের প্রত্যাহারের ডেড লাইন ছিল ১৫ নভেম্বর। আজারবাইজান মানবিক কারণে আরো দশ দিন সময় বর্ধিত করেছে।